স্পোর্টস No Further a Mystery
Wiki Article
ট্রাম্পের পিতামহ জার্মানির অভিবাসী ছিলেন।[২২] তার দাদা ফ্রেডেরিক ট্রাম্পের জার্মানিতে নিজের "ক্লোনডিক গোল্ড রাশ" নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।[২৩][২৪] তার দাদা যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হয়ে আসেন ১৮৮৫ সালে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের আসল পদবি ছিল মূলত "ড্রাম্পফ্" কিন্তু ১৭ শতাব্দিতে এটি অপভ্রংশ হয়ে ট্রাম্প হয়ে যায়।[২৫] ট্রাম্প লিখিত ১৯৮৭ সালের একটি বই, দ্য আর্ট অব দ্য ডিল গ্রন্থে ট্রাম্প ভুলবশত উল্লেখ করে ছিলেন যে তার দাদু ফ্রেডেরিক ট্রাম্প একজন সুইডিশ বংশোদ্ভূত।[২৬] মূলত এই দাবি ছিল তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের। কিন্তু ট্রাম্প পরবর্তীকালে স্বীকার করেছিলেন যে তার পূর্ব-পুরুষরা আসলে জার্মান বংশোদ্ভুত এবং তারা ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে জার্মান-আমেরিকান স্টুবেন প্যারেডে সেনাবাহিনীর গ্র্যান্ড মার্শাল হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।[২৭]
জরিপ বলছে, এবারের নির্বাচনে তিনশোরও বেশি ভোট পেতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার আগে মার্কিন রাজনীতির ইতিহাসে হোয়াইট হাউস পুনরুদ্ধার করতে পেরেছেন একজনই; গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড। ১৮৮৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। এরপর ১৮৮৮ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ নেন তিনি। কিন্তু সেই নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী বেঞ্জামিন হ্যারিসনের কাছে হেরে যান ক্লিভল্যান্ড। পরবর্তীতে ১৮৯২ সালে আবার নির্বাচনে অংশ নেন। হ্যারিসনকে হারিয়ে আবারও হোয়াইট হাউজের ক্ষমতায় বসেন ক্লিভল্যান্ড। আমেরিকার ২২তম ও ২৪তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি।
এরপর একসময় তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ বলেই অনেকে মনে করেছিলেন। তবে চলতি বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে সামিল হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন তিনি। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসাবে অনুমোদনও পেয়ে যান।
এর মধ্যে মি. বাইডেন এবং মিজ হ্যারিসকে বেশ বিমর্ষ দেখাচ্ছিলো।
প্রেসিডেন্ট হিসাবে মি. ট্রাম্পের মেয়াদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের জন্য একটা ‘অনিশ্চিত’ সময় ছিল। প্রায়শই অন্য দেশের নেতাদের সঙ্গে তাকে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়াতে দেখা গিয়েছে।
ট্রাম্প ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে নিউ হ্যাম্পশায়ারের ম্যানচেস্টারে
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার ছবি
২০ জানুয়ারি ২০১৭ – ২০ জানুয়ারি ২০২১
নভেম্বর ২০২০-এর নির্বাচনে বাইডেন বিজয়ী হন, ট্রাম্পের ৭৪.২ মিলিয়ন ভোট (৪৬.৮%) এর বিপরীতে তিনি ৮১.৩ মিলিয়ন ভোট (৫১.৩%) পান[২৩৩][২৩৪] এবং ইলেক্টোরাল ভোটে বাইডেন ৩০৬ বনাম ট্রাম্পের ২৩২ ভোট লাভ করেন।[২৩৫] ইলেক্টোরাল কলেজ ১৪ ডিসেম্বর বাইডেনের জয় দাপ্তরিকভাবে অনুমোদন করে।[২৩৫] নির্বাচনের পরদিন সকালে ফলাফল জানার আগেই ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।[২৩৬] কয়েক দিন পর বাইডেনের জয় নিশ্চিত হলে ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন।[২৩৭] নির্বাচনী ফল উল্টানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ট্রাম্প ও তার মিত্ররা ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে অসংখ্য মামলা দায়ের করেন, যেগুলো যুক্তি ও আইনি ভিত্তির অভাবে রাজ্য ও ফেডারেল কোর্টের কমপক্ষে ৮৬ জন বিচারক খারিজ করেন।[২৩৮][২৩৯]
বাইবেল! কোন কিছুই বাইবেলের সমতুল্য নই"।[৩৪৬]
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্প প্লাজার অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প আর পাশেই রাখা আকাশচুম্বী ভবনের একটা মডেল, যা তার রিয়েল এস্টেট প্রজেক্টের মধ্যে অন্যতম, ১৯৮৭ সালের ছবি।
এ দফায় ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে আমেরিকার স্বর্ণযুগে পা দিয়েছে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন মি. ট্রাম্প।
৬% কম ছিল।[১৩৩] ট্রাম্পের আমলে ফেডারেল বাজেট ঘাটতি প্রায় ৫০% বেড়ে ২০১৯ সালে $১ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছায়।[১৩৪] তার মেয়াদ শেষে মার্কিন জাতীয় ঋণ ৩৯% বেড়ে $২৭.৭৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছায় এবং ঋণ-থেকে-জিডিপি অনুপাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়।[১৩৫] ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী $১ ট্রিলিয়ন মূল্যের অবকাঠামো ব্যয় পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন।[১৩৬]
রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প
https://dailysabasbd.com/